যমুনা নদীর বুক চিড়ে ক্রমশ দৃশ্যমান হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু
নিউজ ডেস্ক
যমুনা নদীর বুক চিড়ে ক্রমশ দৃশ্যমান হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু
যমুনা নদীর বুক চিড়ে ক্রমশ দৃশ্যমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে চলছে এই সেতু নির্মাণ কাজ। জাপান-বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই সেতুর নির্মাণের ৭৬ শতাংশ কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে।
যমুনার বুকে এগিয়ে চলেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর নির্মাণ কাজ। ইতোমধ্যে নদীর উপর বসানো হয়েছে ৩১টি স্প্যান। দৃশ্যমান হয়েছে ৩ দশমিক ১৫০ কিলোমিটার স্লিপার বিহীন রেললাইন। দেশের দীর্ঘতম এ রেল সেতুর কাঠামো নির্মাণেরর পাশাপাশি চলছে এ্যাপোস ডবল লাইন রেলপথ বসানোর কাজ। নদীর দু’পাড়ে নির্মিত হচ্ছে আধুনিক দুটি ষ্টেশন। সমান্তরাল ডুয়েল গেজ ডাবল ট্র্যাকের এ রেলসেতুর পিলার নির্মাণে পাইলিংয়ের কাজ শুরু হয় ২০২১ সালের মার্চে। ডব্লিউ ডি-১ ও ডব্লিউ ডি-২ নামে দুটি প্যাকেজে জাপানের ৫টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
৪৩টি পিলার স্থাপনের কাজ শেষ। বাকি ৭টি পিলার নির্মাণের কাজ চলছে। সব মিলিয়ে ৭৬ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। কাজ শেষ করতে চুক্তির মেয়াদ আরও ৩/৪ মাস বাড়াতে হতে পারে বলে জানান প্রকল্প পরিচালক। বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ৩৮টি ট্রেন চলাচল করলেও সময় অপচয়ের পাশাপাশি ঘটছে সিডিউল বিপর্যয়। বাড়ছে যাত্রী ভোগান্তি। যমুনা নদীর বুকে এই রেল সেতু নির্মাণের পর প্রতিদিন অন্তত ৮৮টি ট্রেন চলাচল করতে পারবে। এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা।
- যমুনা নদীর বুক চিড়ে ক্রমশ দৃশ্যমান হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু
- ভোটগ্রহণে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে : নির্বাচন কমিশন
- বাংলাদেশ আজ নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে অনুকরণীয় : শেখ হাসিনা
- বিদ্যুৎ পরিষেবা গ্রাহকদের কাছে আরো সহজলভ্য করা হবে : জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী
- শেখ হাসিনাকে যতটা সম্ভব নির্ঝঞ্ঝাটে ক্ষমতায় চায় ভারত
- দেশে চালু হচ্ছে ‘হেলথ কার্ড’
- গভীর সমুদ্র থেকে পাইপলাইনে তেল খালাস চালু
- নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর আড়াই কিলোমিটার দৃশ্যমান
- আরো ৫০ কূপ খননের উদ্যোগ
- অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি আসবে নতুন রেলপথে