৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার আবাসন সুবিধা পাবে : মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
নিউজ ডেস্ক
৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার আবাসন সুবিধা পাবে : মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ছয় হাজার ৯৬ কোটি ৫৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে সারাদেশে ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেওয়ার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।রোববার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সদস্য মাইনুল হোসেন খানের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ২০০৩-২০০৪ অর্থবছরে ৪০ হাজার জন বীর মুক্তিযোদ্ধা/উপকারভোগীকে ৩০০ টাকা হারে প্রথম ভাতা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বর্তমান সরকার প্রতিনিয়ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে নানাবিধ কার্যক্রম গ্রহণ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি ভাতার পরিমাণ বেশ কয়েকগুণ বৃদ্ধি করে ২০২১-২২ অর্থবছর হতে মাসিক ২০ হাজার টাকা সম্মানি ভাতাসহ বাৎসরিক দুটি উৎসব ভাতা ১০ হাজার টাকা হারে প্রদান করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ২০১৮-১৯ অর্থবছর হতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের রাষ্ট্রীয় সম্মানি ভাতার পাশাপাশি বাংলা নববর্ষ ভাতা বাবদ জনপ্রতি দুই হাজার টাকা হারে এবং ভাতাপ্রাপ্ত জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মহান বিজয় দিবস ভাতা বাবদ জনপ্রতি পাঁচ হাজার টাকা হারে প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা বৃদ্ধির বিষয়টি পর্যালোচনাধীন।
মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের মাধ্যমে জানুয়ারি, ২০১২ থেকে জুন, ২০১৮ মেয়াদে ২৭১ কোটি ১১ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে ‘ভূমিহীন ও অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাসস্থান নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় সারাদেশে দুই হাজার ৯৬২টি বাসস্থান অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
- যমুনা নদীর বুক চিড়ে ক্রমশ দৃশ্যমান হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু
- ভোটগ্রহণে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে : নির্বাচন কমিশন
- বাংলাদেশ আজ নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে অনুকরণীয় : শেখ হাসিনা
- বিদ্যুৎ পরিষেবা গ্রাহকদের কাছে আরো সহজলভ্য করা হবে : জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী
- শেখ হাসিনাকে যতটা সম্ভব নির্ঝঞ্ঝাটে ক্ষমতায় চায় ভারত
- দেশে চালু হচ্ছে ‘হেলথ কার্ড’
- গভীর সমুদ্র থেকে পাইপলাইনে তেল খালাস চালু
- নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর আড়াই কিলোমিটার দৃশ্যমান
- আরো ৫০ কূপ খননের উদ্যোগ
- অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি আসবে নতুন রেলপথে