মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাঁথা লিখে রাখার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর
নিউজ ডেস্ক
মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাঁথা লিখে রাখার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথা তাদের জানাতে হবে। এজন্য মুক্তিযুদ্ধে নিজেদের বীরত্বগাঁথা লিখে রাখতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানাই।
বৃহস্পতিবার (২ মে) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আলহাজ মো. শাহজাহান কবির, বীর প্রতীকের মহান মুক্তিযুদ্ধের ওপর লেখা ‘সাত বীরশ্রেষ্ঠ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান’ ও ‘আমার একাত্তর’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধ হঠাৎ ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ ২৩ বছরের সংগ্রাম আর ত্যাগের ফসল হচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশ। স্বাধীনতাকে অর্থপূর্ণ করতে হলে দেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস যত জানবে তারা তত বেশি দেশপ্রেম নিয়ে দেশকে এগিয়ে নেবে।
মোজাম্মেল হক বলেন, শাহজাহান কবির বীর প্রতীক দীর্ঘদিন যাবত মুক্তিযুদ্ধের ওপর গবেষণা করে ইতোমধ্যে অনেকগুলো বই লিখে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছেন, যা অতুলনীয়। বিশেষ করে আজ ‘সাত বীরশ্রেষ্ঠ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান’ ও ‘আমার একাত্তর’ বই দুইটিতে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেছেন। একই সঙ্গে অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদের শাহজাহান কবিরের মতো মুক্তিযুদ্ধের ওপর গবেষণা করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস লেখার জন্য অনুরোধ জানান।
গোলাম আজাদ বীরপ্রতীকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে জামুকার মহাপরিচালক জহিরুল ইসলাম রোহেল, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, বইয়ের লেখক আলহাজ মো. শাহজাহান কবির বীরপ্রতীক বক্তৃতা করেন।
- যমুনা নদীর বুক চিড়ে ক্রমশ দৃশ্যমান হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু
- ভোটগ্রহণে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে : নির্বাচন কমিশন
- বাংলাদেশ আজ নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বে অনুকরণীয় : শেখ হাসিনা
- বিদ্যুৎ পরিষেবা গ্রাহকদের কাছে আরো সহজলভ্য করা হবে : জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী
- শেখ হাসিনাকে যতটা সম্ভব নির্ঝঞ্ঝাটে ক্ষমতায় চায় ভারত
- দেশে চালু হচ্ছে ‘হেলথ কার্ড’
- গভীর সমুদ্র থেকে পাইপলাইনে তেল খালাস চালু
- নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু রেলসেতুর আড়াই কিলোমিটার দৃশ্যমান
- আরো ৫০ কূপ খননের উদ্যোগ
- অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি আসবে নতুন রেলপথে